শুক্রবার, ২৮ জুন, ২০১৩
বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০১৩
শুক্রবার, ২১ জুন, ২০১৩
বুটের হালুয়া
বুটের হালুয়া
পরিমাণঃ (পরিমাণ অনুমান করে দেয়া হয়েছে, সামান্য এদিক ওদিকে কি আসে যায়)
- হাফ কেজি বুটের ডাল
- এক কাপ দুধ (ঘন), ভাল করে জ্বাল দিয়ে দুই কাপকে এক কাপ করে নেয়া
- দুই কাপ চিনি
- কয়েকটা এলাচি
- কয়েক টুকরা দারুচিনি
- কয়েকটা তেজপাতা (না থাকলে নাই)
- দুই চামচ ঘি
- হাফ কাপ তেল
- কয়েকটা কিসমিস (পরিবেশনে সৌন্দর্য আনার জন্য)
- হাফ কেজি বুটের ডাল
- এক কাপ দুধ (ঘন), ভাল করে জ্বাল দিয়ে দুই কাপকে এক কাপ করে নেয়া
- দুই কাপ চিনি
- কয়েকটা এলাচি
- কয়েক টুকরা দারুচিনি
- কয়েকটা তেজপাতা (না থাকলে নাই)
- দুই চামচ ঘি
- হাফ কাপ তেল
- কয়েকটা কিসমিস (পরিবেশনে সৌন্দর্য আনার জন্য)
প্রস্তুত প্রণালীঃ
বুটের ডাল পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
বুটের ডাল সিদ্ব করে নিন।
সিদ্ব বুটের ডাল বেটে বা গ্রাইন্ড করে পেষ্ট/কাই বানিয়ে ফেলুন এবং এক কাপ গরম ঘন দুধ দিয়ে মাখিয়ে নিন (অনেকে পরেও এই দুধ দিয়ে থাকেন)
এবার হাড়িতে দুই চামচ ঘি (ঘি বেশি দিলে ভাল কিন্তু শরীরের জন্য ঘি পরিত্যাজ্য!) এবং হাফ কাপ তেল গরম করে তাতে কয়েকটা এলাচি, কয়েক টুকরা দারুচিনি এবং কয়েকটা তেজপাতা দিয়ে দিন।
তেল ভাল গরম হলে বুটের ডালের কাই দিয়ে দিন এবং নাড়িয়ে ভাল করে মিশিয়ে দিন।
এবার চিনি দিন এবং নাড়াতেই থাকুন।
হালুয়া রান্নায় এই অংশটা অত্যান্ত গুরুত্ব পূর্ন এবং বিপদজনক। যত গাঢ় হবে ততই বিপদ! আবার কাছে থেকে না নাড়ালে হাড়ির তলায় লেগে যাবে বা পুড়ে পুরা চেষ্টাই বৃথা যাবে! অগ্নেয়গিরির মত বুদবুদ উঠে চিটকে আপনার শরীরে লেগে পুড়ে যেতে পারে। বিষয়টা আমি কাছ থেকে দেখে ভয় পেয়েছি! সাবধানে একটু দূরে থেকে কিংবা হাতে গ্লাভস, শরীর মোটা কাপড়ে ঢেকে এবং চোখে সানগ্লাস দিয়ে কাছে থাকতে পারেন।
সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৩
মুখের কালো দাগ
মুখের কালো দাগের সমস্যায় পরেন অনেকেই, নানা রকম ফেয়ারনেস ক্রীম, আর এর ওর কথায় আবোল তাবোল জিনিষ লাগিয়ে ত্বক করেন নষ্ট মনে রাখবেন,
ত্বক খুব সেনসিটিভ যা তা লাগাবেন না। সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক কিছু লাগানো। অনেকে কয়েকদিন হারবাল উপায়ে চর্চা করে ফল না পেয়ে ধৈর্য্য হারিয়ে দেওয়া বন্ধ করে দিন।মনে রাখবেন আপনি একবারেই ফলাফল পাবেন না।
1. লেবু ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী৷ যে কোন ধরনের ফেস প্যাকেই আপনি লেবুর প্রয়োগ করতে পারেন৷ লেবু সহজেই কালো ছাপ দূর করবে৷
2. মুখের কালো ছাপ দূর করতে হলে দুধের স্বরের মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান৷ কিছুক্ষন রাখার পরে গরম জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন৷
3. টমেটোর রসের মধ্যে অল্প হলুদ মিশিয়ে মুখে লাগান৷ ফল পাবেন৷
4. আঙুরের রসের মধ্যে মধু মিশিয়ে মুখে লাগান৷ মুখের চমক বাড়বে৷
এছাড়াও, পাকা পেঁপে আপনার এই সমস্যা দূর করে দেবে৷ যদি মুখে কালো দাগ হয়ে যায় তাহলে শশা, পেঁপে আর টমেটোর রস সম পরিমাণে মিশিয়ে মুখে লাগান৷ এই লেপটা যখন শুকিয়ে যাবে তখন দ্বিতীয় বার আবার এই লেপটা লাগান৷ এই ভাবে তিন চার বার এই লেপটা লাগান৷
20 মিনিট লেপটা লাগিয়ে রাখার পরে মুখটা ভালো করে উষ্ণ জল দিয়ে ধুয়ে নিন৷ এই ভাবে দিন 15-20 আপনি ঐ লেপটা লাগাতে পারেন আপনার মুখের কালো ছাপ অনায়াসেই দূর হয়ে যাবে৷
বুধবার, ১২ জুন, ২০১৩
ডাব নারকেলের শত গুন
এই গরমে ডাবের পানি পান করুন
ডাব নারকেলের শত গুন
ক. ডাবের পানিতে ১৯টি খনিজ উপাদান রয়েছে। প্রতিদিন অন্ততপক্ষে দুটো ডাব খেলে ত্বকের কমনীয়তা বাড়ে।
খ. বসন্ত হলে কচি ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধুলে দাগ চলে যায়।
গ. মুখে ব্রণের দাগ হলে ডাবের পানি দিয়ে ধুলে দাগ চলে যায়।
ঘ. একটু তুলো ডাবের পানিতে ভিজিয়ে মুখে লাগিয়ে শুকোতে দিন। তারপর হাত দিয়ে আস্তে আস্তে মুখ ঘষে দেবেন। এতে মুখে সুন্দর উজ্জ্বল একটা ভাব চলে আসবে। মুখের ত্বক কোমল ও মসৃণ হবে।
নানী-দাদীরা সেকালে নারকেল দিয়ে চুল ধুতেন। এতে চুলের উজ্জ্বলতা যেমন বাড়তো তেমনি চুলও পড়তো না। অনেক সময় ঝুনো নারকেল নষ্ট হয়ে যায়। এই নষ্ট নারকেল না ফেলে শিলে পিষে মাথায় ঘষে দিয়ে ঘণ্টা খানেক পরে মাথা ধুলে চুল শুকোনোর পর দেখবেন চুল তেল দেয়ার মতো হয়েছে। চুলের পরিচর্যায় নারকেল বেশ উপকারী।
বোরহানী
বোরহানী
টক দই ২৫০গ্রাম
বিটনুন গুড়া ১চামচ
পুদিনাপাতা বাটা ১/২চামচ
ধনেপাতা বাটা ১চামচ
গোলমরিচ ১/২চামচ
জিরেভাজা ১/২চামচ
ধনে ভাজা ১চামচ
পানি ৬ কাপ।
বরফ পরিমাণমত
প্রনালীঃ
গোলমরিচ জিরা ও ধনে এক সাথে গুড়ো করে নিন। এবার দই ফেটিয়ে সব মসল্লা মিশিয়ে ৬/৭ কাপ পানি মেশান।১/২ ঘণ্টা ভিজিয়ে ছেকে নিন। এরপর পরিমাণমত বরফ মিশিয়ে নিন। এভাবেই আপনার বোরহানী তৈরী হয়ে যাবে।
মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০১৩
চোখের যত্ন
চোখের যত্ন
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন। ক্লকওয়াইজ ও এন্টি ক্লকওয়াইজ চোখের মণি ঘুরিয়ে চোখের ব্যায়াম করুন। মাঝে মাঝে গোলাপ পানিতে চোখ ধোয়ার অভ্যাস করুন। যারা বেশি মানসিক পরিশ্রম করেন, অনিয়মের মধ্য দিয়ে দিন কাটান, অনিদ্রা কিংবা রক্ত স্বল্পতায় ভোগেন তারাই চোখের নিচে কালি বা চোখের চারধারে বলিরেখা এই সমস্যায় আক্রান্ত হন। এই সমস্যার হাত থেকে রেহাই পেতে -
- আলু কিংবা শসার টুকরো চোখের ওপর দিয়ে ১০ মিনিট চোখ বন্ধ করে বিশ্রাম নিন। ক্লান্তি কাটবে। চোখের তলায় কালি থাকলে দূর হবে।
- বিশেষজ্ঞের মতামত নিয়ে আন্ডার আই ক্রিম ব্যবহার করুন।
- যখন তখন চোখে হাত দিবেন না ও অযথা চোখ ঘষবেন না। ময়লা থেকে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ঘষাঘষিতে চোখের নরম ত্বকে বলিরেখা পড়ে।
- মুলতানি মাটি ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দইয়ের সাথে মিশিয়ে চোখের নিচে লাগালে উপকার পাবেন।
- তুলসি পাতাবাটা ও চন্দনবাটা গোলাপ পানি দিয়ে মিশিয়ে চোখে লাগান।
- ঠান্ডা টি-ব্যাগ চোখের পক্ষে আরামদায়ক।
- ভিটামিন এ এবং ডি যুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন। গাজর, বিট, পেঁপে, ইত্যাদি পুষ্টিকর শাক-সবজি ও ফল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন। ক্লকওয়াইজ ও এন্টি ক্লকওয়াইজ চোখের মণি ঘুরিয়ে চোখের ব্যায়াম করুন। মাঝে মাঝে গোলাপ পানিতে চোখ ধোয়ার অভ্যাস করুন। যারা বেশি মানসিক পরিশ্রম করেন, অনিয়মের মধ্য দিয়ে দিন কাটান, অনিদ্রা কিংবা রক্ত স্বল্পতায় ভোগেন তারাই চোখের নিচে কালি বা চোখের চারধারে বলিরেখা এই সমস্যায় আক্রান্ত হন। এই সমস্যার হাত থেকে রেহাই পেতে -
- আলু কিংবা শসার টুকরো চোখের ওপর দিয়ে ১০ মিনিট চোখ বন্ধ করে বিশ্রাম নিন। ক্লান্তি কাটবে। চোখের তলায় কালি থাকলে দূর হবে।
- বিশেষজ্ঞের মতামত নিয়ে আন্ডার আই ক্রিম ব্যবহার করুন।
- যখন তখন চোখে হাত দিবেন না ও অযথা চোখ ঘষবেন না। ময়লা থেকে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ঘষাঘষিতে চোখের নরম ত্বকে বলিরেখা পড়ে।
- মুলতানি মাটি ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দইয়ের সাথে মিশিয়ে চোখের নিচে লাগালে উপকার পাবেন।
- তুলসি পাতাবাটা ও চন্দনবাটা গোলাপ পানি দিয়ে মিশিয়ে চোখে লাগান।
- ঠান্ডা টি-ব্যাগ চোখের পক্ষে আরামদায়ক।
- ভিটামিন এ এবং ডি যুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন। গাজর, বিট, পেঁপে, ইত্যাদি পুষ্টিকর শাক-সবজি ও ফল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
আগা ফাটা রোধ করতে করণীয়
আগা ফাটা রোধ করতে করণীয়
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করবেন
হেয়ার ড্রায়ারের (৬ ইঞ্চি দূর থেকে) ঠাণ্ডা বাতাস ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন অথবা যদি সম্ভব হয় হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবেন।
প্রতি ছয় সপ্তাহে একবার চুলের আগা ছেঁটে ফেলবেন।
চুল অতিরিক্ত আঁচড়ানো যাবে না। তাতে আগা ফেটে যাওয়ার প্রবনতা বেড়ে যায়।
চুলে হিট(হেয়ার ড্রয়ার) ব্যবহার না করাই উত্তম।
বারি দিয়ে বা ঝরা মেরে চুল শুকাবেন না
চুলের খাবার হচ্ছে প্রোটিন। তাই প্রয়োজন ডিম, মাছ, মাংস, দুধ বা ডাল।
কখনো কখনো কিছু মিনারেল প্রয়োজন হতে পারে। প্রতিদিন ১টি করে মিনারেল সমৃদ্ধ ভিটামিন, যেমন ক্যাপসুল সুপারভিট এম ২-৩ মাস খেলে উপকার পেতে পারেন।
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করবেন
হেয়ার ড্রায়ারের (৬ ইঞ্চি দূর থেকে) ঠাণ্ডা বাতাস ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন অথবা যদি সম্ভব হয় হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবেন।
প্রতি ছয় সপ্তাহে একবার চুলের আগা ছেঁটে ফেলবেন।
চুল অতিরিক্ত আঁচড়ানো যাবে না। তাতে আগা ফেটে যাওয়ার প্রবনতা বেড়ে যায়।
চুলে হিট(হেয়ার ড্রয়ার) ব্যবহার না করাই উত্তম।
বারি দিয়ে বা ঝরা মেরে চুল শুকাবেন না
চুলের খাবার হচ্ছে প্রোটিন। তাই প্রয়োজন ডিম, মাছ, মাংস, দুধ বা ডাল।
কখনো কখনো কিছু মিনারেল প্রয়োজন হতে পারে। প্রতিদিন ১টি করে মিনারেল সমৃদ্ধ ভিটামিন, যেমন ক্যাপসুল সুপারভিট এম ২-৩ মাস খেলে উপকার পেতে পারেন।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)